ইনক্যানডেসেন্ট (Incandescent) বাল্বে, বিদ্যুৎ থেকে আলো পাওয়ার প্রাচীণতম
উদ্ভাবন, পাতলা তারের একটি কয়েল (ফিলামেন্ট) আছে, যার ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ
প্রবাহিত হয়। এই পাতলা তারের প্রতিবন্ধকতার কারণে এই ফিলামেন্ট উত্তপ্ত হয়ে
চারদিকে আলো ছড়িয়ে দেয়। তবে এই প্রক্রিয়ায় বেশির ভাগ বিদ্যুৎ তাপে এবং
সামান্য অংশ আলোতে পরিণত হয়। ফ্লোরেসেন্ট (Fluorescent) টিউব লাইট
ভিন্নভাবে কাজ করে। দীর্ঘ টিউবের ভেতরের অংশ এক প্রকার ফ্লোরেসেন্ট বস্তু
দ্বারা আচ্ছাদিত থাকে। যদিও এই টিউবের উভয় প্রান্তে ফিলামেন্ট থাকে, গ্যাস
নিঃসরণের মাধ্যমে এটি আলো তৈরি করে। এক্ষেত্রে এক প্রান্ত থেকে অন্য
প্রান্তে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় পারদের বাষ্পের মাধ্যমে, যা অতিবেগুনি রশ্মি
নির্গত করে। এই
অতিবেগুনি রশ্মি ফ্লোরেসেন্ট আস্তরণকে উত্তেজিত করে দৃশ্যমান আলো তৈরি করে। যেহেতু এক্ষেত্রে উত্তপ্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই, তাই টিউব লাইটে প্রবাহিত অধিকাংশ বিদ্যুৎ আলোতে পরিণত হয়, এমনকি ১০০ ওয়াট ইনক্যানডেসেন্ট বাল্বের তুলনায় ৪০ ওয়াটের ফ্লোরেসেন্ট টিউব বেশি আলো তৈরি করে, তাই বিদ্যুতের সাশ্রয় হয়।
অতিবেগুনি রশ্মি ফ্লোরেসেন্ট আস্তরণকে উত্তেজিত করে দৃশ্যমান আলো তৈরি করে। যেহেতু এক্ষেত্রে উত্তপ্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই, তাই টিউব লাইটে প্রবাহিত অধিকাংশ বিদ্যুৎ আলোতে পরিণত হয়, এমনকি ১০০ ওয়াট ইনক্যানডেসেন্ট বাল্বের তুলনায় ৪০ ওয়াটের ফ্লোরেসেন্ট টিউব বেশি আলো তৈরি করে, তাই বিদ্যুতের সাশ্রয় হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thanks for comment me