তথ্যের এক মহাসমুদ্র ইন্টারনেট। কোন কিছুই যেন আর অজানা নয় এখানে। আর
এই ইন্টারনেট জগতকে শাসন করে একটি মাত্র শব্দ, সেটি হচ্ছে এসইও। এসইও হচ্ছে
এমন একটি চলমান প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের
কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয়। যার ফলে দেখা যায় ওয়েবমাস্টাররা তাদের
ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে জনপ্রিয় করতে কন্টেটের চেয়ে এসইও বিষয়টিকে বেশী
গুরুত্ব দেয়। এতে করে অনেক ভালো ওয়েবসাইট মান সম্পন্ন কন্টেট থাকা
সত্ত্বেও ট্রাফিকের কাছে সহজে পৌঁছায় না আবার অনেক অপ্রয়োজনীয় ব্লগ বা
ওয়েবসাইট মান সম্পন্ন কন্টেট না থাকলেও অতিরিক্ত এসইও’র কারনে পেজ
র্যাংকিংয়ে সামনে চলে আসে। ফলে
ট্রাফিক প্রয়োজনীয় কন্টেট না পেয়ে বিরক্ত এবং বিভ্রান্ত হন।
সম্প্রতি এক সেমিনারে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন বিভাগের ম্যাট কাটস জানান ‘অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করলে র্যাংক কমিয়ে দিবে গুগল’।
গুগল তাদের অনুসন্ধানে পরিবর্তন এনেছে যেখানে শুধু ভালমানের এবং তথ্যবহুল ওয়েবসাইটই সর্বাধিক প্রাধান্য পাবে। তবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন একটি নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধতার মাঝে অবস্থান করবে। ফলে কম গুরুত্বপূর্ণ সাইটগুলো কোনভাবেই অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসনের ফলে সামনের সারিতে আসতে পারবেনা। সার্চ ইঞ্জিন বিশেষজ্ঞরাও এ বিষয়টির সাথে সহমত পেষণ করেন। তথ্য প্রযুক্তিতে সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণনের সিইও, নাহিদুল ইসলাম রুমেল জানান, ‘সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে কেবল ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকেই বেশী গুরুত্ব দেয়া উচিত, কারন কনটেন্টই হচ্ছে সবচেয়ে বড় এসইও’।
যারা ব্লগে অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন করে থাকেন তাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। নিম্ন মানের কন্টেট সন্নিবেশিত কোন সাইটের অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েবসাইটের র্যাংক কমে যেতে পারে। লো-কোয়ালিটির পেজকে যথাসম্ভব সরিয়ে ফেলুন পারলে সেগুলোকে ভালভাবে আপডেট করুন। বর্তমান গুগল অ্যালগরিদমের উপযোগী করে ব্লগ তৈরি করুন।
ট্রাফিক প্রয়োজনীয় কন্টেট না পেয়ে বিরক্ত এবং বিভ্রান্ত হন।
সম্প্রতি এক সেমিনারে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন বিভাগের ম্যাট কাটস জানান ‘অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করলে র্যাংক কমিয়ে দিবে গুগল’।
গুগল তাদের অনুসন্ধানে পরিবর্তন এনেছে যেখানে শুধু ভালমানের এবং তথ্যবহুল ওয়েবসাইটই সর্বাধিক প্রাধান্য পাবে। তবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন একটি নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধতার মাঝে অবস্থান করবে। ফলে কম গুরুত্বপূর্ণ সাইটগুলো কোনভাবেই অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসনের ফলে সামনের সারিতে আসতে পারবেনা। সার্চ ইঞ্জিন বিশেষজ্ঞরাও এ বিষয়টির সাথে সহমত পেষণ করেন। তথ্য প্রযুক্তিতে সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণনের সিইও, নাহিদুল ইসলাম রুমেল জানান, ‘সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে কেবল ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলোকেই বেশী গুরুত্ব দেয়া উচিত, কারন কনটেন্টই হচ্ছে সবচেয়ে বড় এসইও’।
যারা ব্লগে অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন করে থাকেন তাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। নিম্ন মানের কন্টেট সন্নিবেশিত কোন সাইটের অতিরিক্ত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসন করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েবসাইটের র্যাংক কমে যেতে পারে। লো-কোয়ালিটির পেজকে যথাসম্ভব সরিয়ে ফেলুন পারলে সেগুলোকে ভালভাবে আপডেট করুন। বর্তমান গুগল অ্যালগরিদমের উপযোগী করে ব্লগ তৈরি করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thanks for comment me